অনুবাদ : মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান
হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, হযরত রুকাইয়া বিনতুল হুসাইনের আ হারাম অর্থাৎ মাযার ও সমাধিস্থল
পরিবেশনায় : শাহরাকে পার্দিসন কোমের খাতাম জামে' মসজিদের শিশু শিল্পী গোষ্ঠী , ১১ মুহররম, ১৪৪৫ হি ( ২০২৩ খ্রি )
মিউজিক ভিডিওর শিরোনাম : হারামে রোকাইয়েহ ( রুকাইয়ার হারাম বা সমাধিস্থল )
হার জ কে বে পার্চামাশ নেগহে তো ওফ্থদ্ হারামে রোক্বাইয়াস্ত্
( দামেশকের) যে স্থানে নিবদ্ধ হবে তব দৃষ্টি
সেখানেই তো রয়েছে রোকাইয়ার সমাধি ( হারাম )
থান্ হ হারামীকে রৌযেখূন্ নেমীখদ্ হারামে রোক্বাইয়াস্ত্
কেবল যে সমাধিস্থলে ( হারাম ) রওযাখনের ( শোকগাঁথা পাঠকারী ) নেই প্রয়োজন সেটাই তো রোকাইয়ার সমাধি ( হারাম )
উমাদাম্ যিয়রাতেত্ব গের্ য়ে বা যরী থো হানুযাম্ ভাসাথে ব য রী
তোমায় যিয়ারত করতে কাঁদতে কাঁদতে এসেছি আমি
অথচ এখনো শামের বাযারেই থেকে গেছ তুমি
( হযরত রুক্বাইয়া বিনতুল হুসাইনের মাযার ও সমাধি শাম বা সিরায়ার রাজধানী দামেশক নগরীর বাজারের মধ্যে সে দিকেই ইশারা )
খেইলি রৌযে য়ে নাগোফ্থে দরি ভ য়্ !
হায় ! অনেক অব্যক্ত রওযা ( বিশদ শোকগাঁথা ও মর্সিয়া) যে আছে তোমার
সালম্ খনোম্ আইয়াতুহাস্ সিদ্দীকাতুশ্ শাহীদেহ্
এই নাভেয়ে মদারে ক্বাদ্ খামিদেহ্
সালাম তোমায় হে মহিয়সী নারী ( খানুম ) ! হে সিদ্দীকা - ই শাহীদাহ্ ( পরম সত্যবাদিনী শহীদ রমণী ) !
হে পৃষ্ঠদেশ ঋজু হয়ে যাওয়া মায়ের নাতনি ( হযরত ফাতিমা যাহরার পৌত্রী ) !
গোম্বাদেতাম্ মেসলে মূহথ্ সেফীদেহ্
তোমার মাযারের গম্বুজও তোমার চুলের মতোই সাদা
হার জ কে বে পার্চামাশ নেগহে তো ওফ্থদ্ হারামে রোক্বাইয়াস্ত্
( দামেশকের) যে স্থানে নিবদ্ধ হবে তব দৃষ্টি
সেখানেই তো রয়েছে রোকাইয়ার সমাধি ( হারাম )
থান্ হ হারামীকে রৌযেখূন্ নেমীখদ্ হারামে রোক্বাইয়াস্ত্
কেবল যে সমাধিস্থলে ( হারাম ) রওযাখানের ( শোকগাঁথা পাঠক ) নেই প্রয়োজন সেটাই তো রোকাইয়ার সমাধি ( হারাম )
সুরাতে যয়েরাত্ থ ঈন্ জ খিসে বরুনে দারো দিভরে হারাম মিখুনেহ্
তোমার যায়েরের ( যিয়ারতকারী ) মুখমণ্ডল এখান ( চোখ ) পর্যন্ত ভেজা ও সিক্ত ; আর অশ্রু ঝরছে বৃষ্টির মত
তোমার সমাধিস্থলের দুয়ার ও প্রাচীর শোকগাঁথা গাইছে ও বলছে অবিরত
দোখতারে শহ্ কো জ ভিরুনে ভ -য়
সম্রাট - দুহিতা ( ইমাম হুসাইনের কন্যা রুকাইয়া) কোথায় বিরান ও বিধ্বস্ত হয়ে আছে হায় !
সা লম্ খনোম্ শার্মান্দাতাম্ তূ রৌযেহ্ হত নামোর্দাম্ ....
সালাম তোমায় হে মহিয়সী নারী! তোমার রওযা ও শোকগাঁথা পাঠকালে যে হয় নি আমার মৃত্যু সেজন্য তোমার কাছে আমি অত্যন্ত লজ্জিত
ভালী বা রত্ হামীশেহ্ ঘোসসে খোর্দাম্ এই বীকাফান্ বা রত্ কাফান্ অভোর্দাম্
কিন্তু আমি তোমার জন্য থেকেছি সবসময় দু:খ ভারাক্রান্ত ও শোকাহত
হে কাফনহীন! তোমার জন্য এনেছি কাফন
হার জ কে বে পার্চামাশ নেগহে তো ওফ্থদ্ হারামে রোক্বাইয়াস্ত্
( দামেশকের) যে স্থানে নিবদ্ধ হবে তব দৃষ্টি
সেখানেই তো রয়েছে রোকাইয়ার সমাধি ( হারাম )
থান্ হ হারামীকে রৌযেখূন্ নেমীখদ্ হারামে রোক্বাইয়াস্ত্
কেবল যে সমাধিস্থলে ( হারাম ) রওযাখানের ( শোকগাঁথা পাঠক ) নেই প্রয়োজন সেটাই তো রোকাইয়ার সমাধি ( হারাম )
শেনীদাম্ কে আরবাঈন্ জ মূন্দী দেল্ গীরাম্ মান্ বে জয়ে থো যিয়ারত মীরাম্
শুনেছি যে আরবাঈনে থেকে গেছ তুমি (কারবালায় যেতে পারে নি ) সেজন্য ব্যথিত আমি
তোমার স্থলে ( কারবালায় ইমাম হুসাইনের - আ - রওযা ও মাযার ) যিয়ারতে যাচ্ছি
ইয় রোকাইয়েহ মীগামো মীমীরাম্ ভ য়্
ইয়া রোকাইয়েহ্ ( হে রুকাইয়া ) বলে আমি মরেই যাবো হায় !
বেসূযেই দেল্ জুনী নামূন্দে বে তানে রোকাইয়েহ্
জ্বলে পুড়ে ভস্ম হয়ে যা হে হৃদয় ! রুকাইয়ার দেহে যে অবশিষ্ট নেই আর প্রাণ
অথীশ্ গেরেফথে দমানে রোকাইয়েহ থাফ্রীহেশুনে যাদানে রোকাইয়েহ্
( কারবালায় ) আগুন ধরেছিল রোকাইয়ার ঘাগড়ার আঁচলে
তাদের ( ইয়াযীদের সৈন্যদের) বিনোদন ও আনন্দই ছিল রোকাইয়াকে প্রহার করার মধ্যে
হামীন্ জ বূদ্ থো বাঘালে রোবাব্ সিলি খোর্দি
এখানেই ( কারবালায়) রোবাবের ( রোকাইয়ার মা ) কোলেও তোমাকে চড় মারা হয়েছে
হাত্থ মিয়ুনে খব্ সিলি খোর্দি তূ মাজলেসে শা রব্ সিলি খোর্দি
এমনকি ঘুমের মধ্যেও তোমাকে চড় মারা হয়েছে , ( উবায়দুল্লাহ ইবনে যিয়াদ ও ইয়াযীদের) মদ পানের আসরেও তোমাকে চড় মারা হয়েছে
হার জ কে বে পার্চামাশ নেগহে তো ওফ্থদ্ হারামে রোক্বাইয়াস্ত্
( দামেশকের) যে স্থানে নিবদ্ধ হবে তব দৃষ্টি
সেখানেই তো রয়েছে রোকাইয়ার সমাধি ( হারাম )
থান্ হ হারামীকে রৌযেখূন্ নেমীখদ্ হারামে রোক্বাইয়াস্ত্
কেবল যে সমাধিস্থলে ( হারাম ) রৌযাখনের ( শোকগাঁথা পাঠক ) নেই প্রয়োজন সেটাই তো রোকাইয়ার সমাধি ( হারাম)